টিডিএন বাংলা প্রথম যাত্রা শুরু করে সোস্যাল মিডিয়া প্লাটফর্ম ফেসবুকের মাধ্যমে, ২০ অক্টোবর, ২০১৬ সালে। তবে তার আগে ফেসবুকে ওই পেজের একাধিকবার নাম পরিবর্তিত হয়েছিল। ২৮ আগস্ট ২০১৫ সালে ‘এখন বাংলা’ নামে একটি ফেসবুক পেজ খোলা হয়। সোশ্যাল মিডিয়ায় বহুল পরিচিত ‘নোটিফিকেশন’ শব্দটিকে মাথায় রেখে ৭ সেপ্টেম্বর ২০১৫ সালে পেজটির নাম দেওয়া হয় ‘The Daily Notification’ । এই নামটি প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক মোকতার হোসেন মন্ডলের দেওয়া। এক্ষেত্রে তিনি প্রকৌশলী সাব্বির আহমেদ এর পরামর্শ নিয়েছিলেন। এরপর ১৭ অক্টোবর ২০১৫ সালে দি ডেইলি নোটিফিকেশনের সংক্ষিপ্ত রূপ টিডিএন এবং তার সঙ্গে ‘নিউজ’ শব্দটি জুড়ে TDN News করেন। এর কয়েকমাস পর কিছু ফেসবুক ব্যবহারকারী বন্ধুদের নিয়ে ১৯ ডিসেম্বর ২০১৫ কলকাতার তিলজলার কাছে একটি মিটিং হয়। সেখানে ডাঃ শেখ বাসীর আলি সহ অনেকের পরামর্শ মতে পেজের নাম ‘TDN Plus’ করা হয়। কিন্তু আবারও পেজের নাম পরিবর্তন করার সিদ্ধান্ত হয়। বিভিন্ন ভাষায় খবর পরিবেশন করার ভাবনা থেকে ২০ অক্টোবর ২০১৬ সালে মোকতার হোসেন মন্ডল TDN Bangla নামকরণ করেন। একই ভাবে টিডিএন উর্দু, টিডিএন ওয়ার্ল্ড তৈরি হয়। ফেসবুকের মাধ্যমেই টিডিএন বাংলা সেদিন মিডিয়া জগতে একটা নতুন বার্তা দিয়েছিল- ‘সত্যের পক্ষে খবরের আওয়াজ’। ২০১৬ সালের ৬ নভেম্বর কলকাতা প্রেস ক্লাবে টিডিএন বাংলার ওয়েবসাইট উদ্বোধন হয়। প্রথম থেকেই অনলাইন মিডিয়া জগতে টিডিএন বাংলা খুব জনপ্রিয়। টিডিএন এর কাজে অনুপ্রাণিত হয়ে অনেক পোর্টালের আবির্ভাব হয়েছিল। এই জনপ্রিয়তা পাঠকের ভালোবাসায় হয়েছে। বর্তমানে ফেসবুকে প্রায় ৬ লক্ষ ফলওয়ার্স, ইউটিউবে প্রায় ৬০ হাজার সাবস্ক্রাইববার , ইনস্টাগ্রামে ১১ হাজার ৫০০ ফলওয়ার্স। ফেসবুক, এক্স, ইনস্টাগ্রাম, ইউটিউবে প্রায় সাত লক্ষ ফলোয়ারস। এছাড়া দেশের জনপ্রিয় নিউজ এপ্লিকেশন ডেইলি হান্ট এ টিডিএন বাংলার খবর প্রকাশিত হয়। টিডিএন বাংলার ওয়েবসাইট থেকে পৃথিবীর শতাধিক দেশের মানুষ খবর পড়েন। কোনও কোনও মাসে প্রায় ৬০ লক্ষ রিচ হয়। কোটি কোটি বাঙালির কাছে টিডিএন বাংলার খবর পৌঁছে যায়। সত্য ও নির্ভরযোগ্য খবর পরিবেশন করে টিডিএন বাংলা পাঠকের মনে জায়গা করে নিয়েছে। খবরের বিশ্বাস যোগ্যতা থেকে প্রতিদিন বাড়ছে ফলওয়ার্স।
মাওলানা ওবায়দুল্লাহ সিন্ধি নেতাজীর নাম দিয়েছিলেন মাওলানা জিয়াউদ্দীন
নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর শৌর্য,বীরত্ব,দেশপ্রেম এবং আত্মত্যাগ নিয়ে নেতাজি বিশেষজ্ঞরা অনেক কথা বলেন! কিন্তু সুভাষচন্দ্র বসুকে নেতাজি হিসেবে যিনি তৈরি করেছিলেন...