টিডিএন বাংলা ডেস্ক: ওড়িশার বিটেক ছাত্রীর আত্মহত্যার পরে পদক্ষেপ নেপালের, চাপে পড়ে ঢোক গিলল ওড়িশার ভুবনেশ্বরের কলিঙ্গ ইনস্টিটিউট অফ ইন্ডাস্ট্রিয়াল টেকনোলজি ইউনিভার্সিটি (KIIT) কর্তৃপক্ষ। এক ছাত্রী আত্মহত্যা করেছেন বলে দাবি করা হয়েছে।
ওড়িশার বিশ্ববিদ্যালয়ে নেপালের ছাত্রীর মৃত্যুর ঘটনার রেশ পৌঁছে গেল কূটনৈতিক স্তরে। সোমবার নেপালের প্রধানমন্ত্রী কেপি শর্মা ওলি জানিয়েছেন, ওড়িশার ওই বিশ্ববিদ্যালয়ে নেপালের যে পড়ুয়ারা আছেন, তাঁদের কাউন্সেলিং করার জন্য নয়াদিল্লির দূত থেকে দু’জন অফিসারকে পাঠানো হয়েছে। সেইসঙ্গে যে পড়ুয়ারা নেপালে ফিরে যেতে চান, তাঁদের ফেরার বন্দোবস্ত করে দেওয়া হবে। আর যাঁরা বিশ্ববিদ্যালয়ের হস্টেলে থেকে যেতে চান, তাঁরা থেকে যেতে পারবেন বলে জানিয়েছেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী। সেইসঙ্গে আবার নেপালের বিদেশমন্ত্রী আরজু রানা দেউবা জানিয়েছেন যে ওই ঘটনার প্রেক্ষিতে পদক্ষেপ করা হচ্ছে।
নেপালি পড়ুয়ারা জানাচ্ছেন, মৃত ওই পড়ুয়ার কীভাবে মৃত্যু হল সেটি সঠিকভাবে জানানো হয়নি। যখন কেআইআইটি’র কর্তৃপক্ষের কাছে জানতে চাওয়া হয় তখন ঠিক উত্তর না মেলায়, বিক্ষোভে ফেটে পরেন পড়ুয়ারা। এমনকি অনিল যাদব যিনি নেপালের বাসিন্দা তিনি জানান, ‘আমাদের আজকে হোস্টেল থেকে বার করে দেওয়া হয়েছে। একটি মেয়ের মৃত্যু হয়েছে। তাঁর মৃত্যুর সঠিক কারণ জানতে আমরা সবাই International Office গিয়েছিলাম কিন্তু কোনরকম তথ্যই পাইনি আমরা। আমরা সেখানেই ধর্না দিয়েছি।’
আরও এক নেপালি পড়ুয়া রজন গুপ্তা জানান, ‘আমরা ওই মেয়েটির জন্য লড়াই চালিয়ে যাচ্ছি। আমরা কেউ জানিনা কলেজ কর্তৃপক্ষের কী মতলব। কেন আমাদের জোর করে ধাক্কা দিয়ে বার করে দেওয়া হল। ট্রেনের কোন নির্দিষ্ট সময়সূচী নেই। টাকা পয়সা নেই এমনকি খাবারও নেই। অসহায় হয়ে পড়ে আছি আমরা।’
হোলিতে শান্তি নিশ্চিত করতে ব্যবস্থা নিতে হবে কেন্দ্রকে, দাবি সিপিআইএম পলিট ব্যুরোর
কোনও প্ররোচনায় পা না দিয়ে শান্তির সঙ্গে হোলি পালনের আবেদন জানিয়েছে সিপিআই(এম) পলিট ব্যুরো। বিভিন্ন রাজ্যে বিজেপি নেতাদের ধারাবাহিক উসকানির...